Difference between revisions of "আট বছর বয়সে সিরিয়ার আবূ তালিবের সাথে"
Line 10: | Line 10: | ||
* রাসুলুল্লাহ (সঃ) এর জীবনে আল্লাহর কুদরত ও রুহানিয়াত (লেখকঃ মাওলানা মুহাম্মদ আব্দুল গফুর হামিদী, প্রকাশকঃ ইসলামিক ফাউন্ডেশন, বাংলাদেশ) | * রাসুলুল্লাহ (সঃ) এর জীবনে আল্লাহর কুদরত ও রুহানিয়াত (লেখকঃ মাওলানা মুহাম্মদ আব্দুল গফুর হামিদী, প্রকাশকঃ ইসলামিক ফাউন্ডেশন, বাংলাদেশ) | ||
[[Category:মোজেযা]] | [[Category:মোজেযা]] | ||
+ | [[Category:নিবন্ধ]] |
Latest revision as of 04:28, 19 January 2016
দাদাও যখন ইস্তিকাল করলেন, তিনি চাচা আবূ তালিবের প্রতিপালকের আওতায় এলেন। যখন তিনি বেশ বড় হলেন (বারো বছর বয়স) তখন একবার চাচা আবূ তালিব শ্যাম দেশে ব্যবসায় যাবেন বলে তৈরি হলেন। রাসূল (সা) গিয়ে চাচার জামার আস্তিন ধরে দাঁড়ালেন। আবূ তালিব তাঁর দিকে ফিরে তাকালেন। ছল ছল চোখে স্নেহার্দ্র দৃষ্টিতে ভাতিজার দিকে চেয়ে বললেনঃ একে আমার সাথে নিয়ে যেতে হবে। ও আমাকে ছাড়া থাকতে পারবে না, আমিও তাকে ছাড়া থাকতে পারব না।
রাসূল (সা)-কে নিয়ে যখন তিনি ‘তায়মা’ পৌঁছলেন এক ইহুদী সাধক তাঁকে দেখে আবূ তালিবকে ডেকে বললঃ এ বালক আপনার কি হয় ? বললেনঃ ও আমার ভাইপো। সাধক বললেনঃ আপনি কি তাকে ভালোবাসতেন ? আবূ তালিব বললেনঃ নিশ্চয়।
তখন সাধক বললেনঃ আল্লাহর দোহাই, একে নিয়ে আপনি শ্যাম দেশে গেলে ওখানকার ইহুদীরা মেরে ফেলবে। কারণ ওরা এঁর দুশমন। যতশীঘ্র সম্ভব বালকটি নিয়ে দেশে যান। একথা শুনে আবূ তালিব সেখানোই তার ব্যবসায় সেরে দেশে ফিরে আসেন। (ঘটনাটি বর্ধিত আকারে বিভিন্ন বর্ণনায় এসেছে। যা পরে বর্ণনা করা হবে।)
তথ্যসূত্র
- রাসুলুল্লাহ (সঃ) এর জীবনে আল্লাহর কুদরত ও রুহানিয়াত (লেখকঃ মাওলানা মুহাম্মদ আব্দুল গফুর হামিদী, প্রকাশকঃ ইসলামিক ফাউন্ডেশন, বাংলাদেশ)