মিলাদ সম্পর্কে হাদীদার প্রাচীন ফতোয়া
From Sunnipedia
- ফতোয়াঃ
প্রশ্নে বর্ণিত পদ্ধতিতে (ক্বিয়ামসহ) মীলাদ শরীফ পাঠ করা শুধু জায়েযই নয় বরং মুস্তাহাবও। মীলাদ মাহফিল অনুষ্ঠানকারী ব্যক্তিগণ অবশ্যই সাওয়াবের অধিকারী হবেন। ওলামায়ে কেরাম মীলাদ শরীফের বৈধতার উপর বহু কিতাব রচনা করেছেন এবং (ক্বিয়ামসহ) মীলাদ শরীফের আমল করার জন্য উৎসাহ্ দিয়েছেন। তাঁরা বলেছেন, একমাত্র বিপথগামী বিদ্‘আতী লোক ছাড়া অন্য কেউই মীলাদ শরীফকে অস্বীকার করতে পারে না। শরীয়তের শাসকের উপর অস্বীকারকারীকে শাস্তি প্রদানের ব্যবস্থা করা ওয়াজিব।
হাদীদার মুফতীগণের মধ্যে যাঁরা সীলমোহরসহ স্বাক্ষর করেছেন
- ১. আল্লামা আলী শামী,
- ২. আল্লামা সালেম আবেশ,
- ৩. আল্লামা আলী ইবনে আবদুল্লাহ্,
- ৪. আল্লামা মুহাম্মদ ইবনে ইবরাহীম হোশায়রী,
- ৫. আল্লামা আলী আতহান,
- ৬. আল্লামা মুহাম্মদ ইবনে আবদুল্লাহ্,
- ৭. আল্লামা ইয়াহ্য়া ইবনে মুর্কারাম,
- ৮. আল্লামা মুহাম্মদ ইবনে দা‘ঊদ ইবনে আবদুর রহমান,
- ৯. আল্লামা আলী ইবনে ইবরাহীম যোবায়দী [১২৮৮হিজরী]।
তথ্যসূত্র
- আল্লামা আব্দুর রহীম তুর্কমানী (রহঃ) ১২৮৮ হিজরী সনে মক্কা ও মদিনা এবং জেদ্দাহ ও হাদিদার উলামায়ে কেরামের দ্বারা মিলাদ ও কিয়াম সম্পর্কে একটি ফতোয়া লিখিয়ে হিন্দুস্তানে নিয়ে আসেন এবং নিজ গ্রন্থ " রাওয়াতুন নাঈম " -এর শেষাংশে ছেপে প্রকাশ করেন । ( আনওয়ারে ছাতেয়া দেখুন )
- মিলাদ ও কিয়ামের বিধান (লেখকঃ অধ্যক্ষ এম এ জলিল (রহঃ))